প্রস্তাবনায় ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল, ঈদের পরে সাপ্তাহিক ছুটি যথারীতি চালু, ঈদের দিন আন্তঃনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার ও লোকাল ট্রেন চলাচল বন্ধ, ২০ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত কনটেইনার ট্রেন ছাড়া বাকি গুডস ট্রেন বন্ধ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে পূর্বাঞ্চলে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা, অগ্রিম টিকিট
বিক্রি, যাত্রীদের নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে কারখানা থেকে অতিরিক্ত কোচ
পাওয়া সাপেক্ষে বিভিন্ন ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ যুক্ত করে ট্রেন পরিচালনার
প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। রেলভবনে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে; সেখানে
পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া
হবে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ঈদ উপলক্ষে রেলে যাত্রী পরিবহনের পুরো বিষয়টি
ব্রিফ করবেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।
পরিবহন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক দিয়ে দুই জোড়া, পিএইচটি টাইপ দিয়ে এক জোড়া, নারায়ণগঞ্জ লোকাল ট্রেনের রেক দিয়ে এক জোড়া ও ওয়ার্কশপ স্পেশাল ট্রেনের রেক দিয়ে এক জোড়াসহ মোট ৫ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চালানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-চাঁদপুর রুটে দুই জোড়া, ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ এক জোড়া, চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম এক জোড়া, সিলেট-চাঁদপুর-সিলেট রুটে এক জোড়া ট্রেন পরিচালনা করা হবে। এছাড়া ভৈরব বাজার-কিশোরগঞ্জ ও ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ রুটে দুই জোড়া শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল চলবে।
পূর্বাঞ্চলের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী তাপস কুমার দাস জানান, ঈদের অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনে ৯০টি অতিরিক্ত কোচ সরবরাহ করা হবে। এরই মধ্যে ত্রিশটি সরবরাহ করা হয়েছে। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, অতিরিক্ত কোচ যুক্ত করতে কারখানার শ্রমিকরা দিনরাত কাজ করছে।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাাঙ্গীর হোসেন বলেন,
প্রতি বছরের মতো এবারও আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো মানুষের বাড়িফেরা
নির্বিঘ্ন করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যাত্রী পরিবহনে প্রয়োজনীয়
প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ঈদে যাত্রীসেবা বাড়াতে পাঁচটি বিশেষ ট্রেন চালু, সব
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল ও মনিটরিং সেল গঠনের প্রস্তাব করা
হয়েছে। তবে ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না। যাত্রীর বাড়তি চাপ
সামাল দিতে ঈদের পাঁচ দিন আগে এবং সাত দিন পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী মেইল ও
এক্সপ্রেস ট্রেনে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা হবে।
জানা গেছে, প্রতিবছর ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ব্যবস্থায় যাত্রী পরিবহন করে থাকে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে সব আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছে জানিয়ে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ঈদে যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ থাকে; বিষয়টি মাথায় রেখে মেইল ও এক্সপ্রেস ট্রেনে চাহিদা অনুযায়ী অতিরিক্ত কোচ সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে।
ঈদে নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিতে রেলওয়ের নানা উদ্যোগ
সিলেট-চাঁদপুর-সিলেট রুটে চলবে জোড়া 'স্পেশাল ট্রেন'
আন্তঃনগর ট্রেনে সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অতিরিক্ত কোচ সংযোজন করে বাড়তি যাত্রী পরিবহন ও ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ঈদে যাত্রীসেবা নির্বিঘ্ন করতে সব আন্তঃনগর ট্রেনে ৯০টি অতিরিক্ত বগি সংযোজন, সাপ্তাহিক ছুটি বাতিলের পাশাপাশি পাঁচ জোড়া স্পেশাল ট্রেন ও দুই জোড়া ঈদ স্পেশাল পরিচালনার প্রস্তুতি নিয়েছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল। পরিবহন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে রেলভবনে।
প্রস্তাবনায় ১৭ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল, ঈদের পরে সাপ্তাহিক ছুটি যথারীতি চালু, ঈদের দিন আন্তঃনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার ও লোকাল ট্রেন চলাচল বন্ধ, ২০ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত কনটেইনার ট্রেন ছাড়া বাকি গুডস ট্রেন বন্ধ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে পূর্বাঞ্চলে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা, অগ্রিম টিকিট
বিক্রি, যাত্রীদের নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে কারখানা থেকে অতিরিক্ত কোচ
পাওয়া সাপেক্ষে বিভিন্ন ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ যুক্ত করে ট্রেন পরিচালনার
প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। রেলভবনে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে; সেখানে
পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া
হবে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ঈদ উপলক্ষে রেলে যাত্রী পরিবহনের পুরো বিষয়টি
ব্রিফ করবেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।
পরিবহন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক দিয়ে দুই জোড়া, পিএইচটি টাইপ দিয়ে এক জোড়া, নারায়ণগঞ্জ লোকাল ট্রেনের রেক দিয়ে এক জোড়া ও ওয়ার্কশপ স্পেশাল ট্রেনের রেক দিয়ে এক জোড়াসহ মোট ৫ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চালানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-চাঁদপুর রুটে দুই জোড়া, ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ এক জোড়া, চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম এক জোড়া, সিলেট-চাঁদপুর-সিলেট রুটে এক জোড়া ট্রেন পরিচালনা করা হবে। এছাড়া ভৈরব বাজার-কিশোরগঞ্জ ও ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ রুটে দুই জোড়া শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল চলবে।
পূর্বাঞ্চলের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী তাপস কুমার দাস জানান, ঈদের অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনে ৯০টি অতিরিক্ত কোচ সরবরাহ করা হবে। এরই মধ্যে ত্রিশটি সরবরাহ করা হয়েছে। বাকিগুলো ক্রমান্বয়ে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, অতিরিক্ত কোচ যুক্ত করতে কারখানার শ্রমিকরা দিনরাত কাজ করছে।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. জাহাাঙ্গীর হোসেন বলেন,
প্রতি বছরের মতো এবারও আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো মানুষের বাড়িফেরা
নির্বিঘ্ন করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যাত্রী পরিবহনে প্রয়োজনীয়
প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ঈদে যাত্রীসেবা বাড়াতে পাঁচটি বিশেষ ট্রেন চালু, সব
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল ও মনিটরিং সেল গঠনের প্রস্তাব করা
হয়েছে। তবে ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না। যাত্রীর বাড়তি চাপ
সামাল দিতে ঈদের পাঁচ দিন আগে এবং সাত দিন পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী মেইল ও
এক্সপ্রেস ট্রেনে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা হবে।
জানা গেছে, প্রতিবছর ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ব্যবস্থায় যাত্রী পরিবহন করে থাকে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে সব আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছে জানিয়ে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিবহন বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ঈদে যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ থাকে; বিষয়টি মাথায় রেখে মেইল ও এক্সপ্রেস ট্রেনে চাহিদা অনুযায়ী অতিরিক্ত কোচ সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে।
0 coment rios: